১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে
১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম পেমেন্ট বিকাশে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে প্রায় অনেক ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে। আর এই ওয়েবসাইট থেকে আমরা অনেক ধরনের কাজ করে সহজেই ইনকাম করতে পারি।
বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইটে অনেকে কাজ করছেন কিন্তু এর মধ্যে দেখা যায় বিভিন্ন ওয়েবসাইট বিশ্বাসযোগ্য না। তার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকেও একটি ভালো মানের বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট খুঁজে বের করতে হবে। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে জানাবো অনলাইন থেকে ইনকাম করে খুব সহজে বিকাশে পেমেন্ট।
সূচিপত্র: ১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম
- ১০০%অনলাইন থেকে ইনকাম
- ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করুন
- ইউটিউবে শর্ট ভিডিও করে ইনকাম করুন
- কনটেন্ট রাইটিং করে অনলাইন থেকে আয়
- টেলিগ্রাম অ্যাপস থেকে ইনকাম করুন
- ড্রপ শিপিং তৈরি করে অনলাইন থেকে আয়
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করবেন যেভাবে
- রিভিউ করে ইনকাম করুন
- ডাটা এন্ট্রি করে আয় করুন সহজেই
- শেষ কথা: ১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম
১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম
১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই।বর্তমান সময়ে সারাদেশে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের মেধা খাটিয়ে এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে অনলাইন থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে।বর্তমান সময়ে তারা অনলাইনে ইনকামের জন্য কোনরকম চেষ্টায় বাদ রাখছে না। অনেক বেশি চেষ্টা করার মাধ্যমে সামান্য কিছু সফলতা তাদের জীবনে আসছে।
অনেক পরিশ্রমের ভিড়েও স্বল্প সফলতার গল্প সেটা অনেক কম। এবং এর মধ্যেও রয়েছে কিছু প্রতারণার শিকার। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে জানাবো ১০০% সঠিক উপায়ে অনলাইন থেকে ইনকাম। অনলাইনে ইনকাম করার জন্য অনেক পদ্ধতি রয়েছে, এর মধ্যে কিছু সহজ সহজ এবং কঠিন ও রয়েছে।একটা বিষয় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে যত পরিশ্রম করবে সে তত উন্নত হবে।
আরো পড়ুন: সহজে seo শেখার উপায়
অনলাইন জগতে যারা নতুন কাজ শুরু করছে তাদের শুরুতেই যে লাখ লাখ টাকা ইনকাম হবে এটাকেও বলতে পারবে না।তবে একটা বিষয় আপনার যদি অনেক ধৈর্য এবং পরিশ্রম করতে পারেন এবং যেকোনো একটি বিষয়ে পারদর্শী হতে পারেন তাহলে অনলাইন থেকে আসলেই বড় মানের ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। এছাড়াও দক্ষ এবং যারা পরিশ্রম করে থাকে তারা খুব সহজে ইনকাম করতে পারে। এর মধ্যে কিছু বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট সম্পর্কে আজকে আলোচনা করা হবে।
মাইক্রো ওয়ার্কস: মাইক্রো ওয়ার্কস বলতে বোঝায় ছোট ছোট যত প্রকার কাজ রয়েছে। মাইক্রো ওয়ার্কস প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রের সিটিতে অবস্থিত। এই প্রতিষ্ঠানে নানা ধরনের ছোট ছোট কাজ রয়েছে। আর একেক একটি ছোট কাজকে বলা হয় টাক্স। আর একটি টাক্স শেষ করতে তোমায় লাগে ২-৩ মিনিট।
আর এই প্রতিষ্ঠানের বা এই ওয়েবসাইটের কাজগুলো আমাদের স্কুল বা কলেজের ছাত্রছাত্রীদের মাঝে অধিক জনপ্রিয় এবং পরিচিত হয়ে উঠেছে। অনলাইনে অন্যান্য ওয়েবসাইটের তুলনায় এখানে ইনকাম স্বল্পমাত্রায়। তবে এখানে একটা ভালো মানের পয়েন্ট রয়েছে এবং সহজ পদ্ধতিতে আপনি ১০০% বিশ্বস্ততার সহিত ইনকাম করতে পারবেন।
এনভাটো: এনভাটো মূলত একটি মার্কেটপ্লেস, এখানে সব ধরনের ডিজাইনার এবং শিল্পীদের কাজের বিভিন্ন সরঞ্জাম উপকরণ সরবরাহ করে থাকে। এনভাটো নামের এই মার্কেটপ্লেসটি ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এর প্রধান কার্যালয় হল অস্ট্রেলিয়ায়। এনভাটোর ওয়েবসাইটের বিশেষ একটি সাইড রয়েছে যা গ্রাফিক রিভার নামে পরিচিত।
আর এই ওয়েবসাইটটি মূলত গ্রাফিক ডিজাইনার জন্য বেশ জনপ্রিয়। মনে করেন আপনি একটি কার্ডের ডিজাইন করলেন এবং সেই কার্ডটি ওয়েবসাইটে দাম নির্ধারণ করে আপলোড করলেন। এবং সেখান থেকে বিক্রি করা হলে, যতবার বিক্রি করা হবে আপনি তার থেকে ৭০% পাবেন এবং ওয়েবসাইটটি পাবে ৩০% এটা আপনি সারাজীবনই ইনকাম করতে পারবেন।
ফাইবার: অনলাইনে ইনকামের জগতে ফাইবার একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। ফাইবারে মূলত কাজ গিগ তৈরি করে নিজের প্রোফাইলে আপলোড করতে হবে। যেমন মনে করেন আপনি খুব ভালো মানের কনটেন্ট লিখতে পারেন তো সেই রিলেটেড একটি প্ল্যাটফর্ম বানাতে হবে। এবং যেন সেটা দেখলেই বোঝা যায় আপনি খুব ভালো মানের কনটেন্ট লিখতে পারেন।
এবং তার জন্য কতক্ষণ সময় নিবেন আপনি যেমন ধরেন ৫ দিন সময় নিলেন এবং তার জন্য একটি মূল্য মনে করুন ১০ ডলার, এবং একই কাজ যদি আপনি একদিন করে নেন এজন্য আপনার কাজের মূল্য হবে ৩০ ডলার তার জন্য আপনি ১০-১২ ঘন্টার জন্য নিতে পারবেন ৪০ ডলার। এছাড়াও ফাইবারে অনেক ধরনের কাজ আপনি পাবেন।
তার জন্য আপনাকে ভালো মানের প্রোফাইল বানাতে হবে। আর ফাইবারের কাজের সময় প্রায় সব সময়ই অনলাইনে থাকতে হবে। কোন ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে কাজের জন্য মেসেজ পাঠায় তাহলে এক ঘন্টার আগে আপনাকে তার রিপ্লাই দিতে হবে। আপনি যদি রিপ্লাই না দেন তাহলে ক্লায়েন্ট অন্য কোথাও চলে যাবে পরবর্তী সময়ে নক করতে চাইবে না।
আপওয়ার্ক: এই ওয়েবসাইটটি মূলত বা অনলাইনে ইনকামের জগতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ওয়েব সাইটে বিট করার মাধ্যমে আপনাকে কাজ নিতে হয়। এর জন্য কোথাও আপনাকে সুন্দরভাবে সমস্ত কাজ শেষ করে একটি প্রোফাইল বানাতে হবে। এবং এর পরে ক্লাইন্টকে ম্যানেজ করে তার থেকে কাজ বুঝে নিতে হবে।
এই ওয়েবসাইটে অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায়। যেমন ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, সহ ছোট বড় নানা ধরনের কাজ। সর্বনিম্ন ৫ ডলার থেকে লক্ষাধিক ডলার পর্যন্ত এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কাজের অর্ডার নিতে পারবেন। আর এই ওয়েবসাইটে সবচেয়ে সুবিধা একটি হলো আপনি চাইলে যুক্তিতে কাজ করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করুন
ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম করুন খুব সহজেই। বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই চাই ফ্রিল্যান্সিং শিখে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে। কিন্তু কিভাবে শিখলে ভালো হয় আমরা অনেকেই জানিনা। আজকে আমরা জানাবো ফ্রিল্যান্সিং শিখে কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং মূলত একটি মুক্ত পেশা যা আমাদের সবারই কম বেশি পছন্দ।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য প্রথমে আপনাকে অনেক ধৈর্য রাখতে হবে এবং তার সাথে অধিক পরিশ্রম করতে হবে। এটি মূলত এমন একটি পেশা যার মধ্যে রয়েছে অনেক পরিশ্রম। মূলত এমন একটি কাজ যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এটি মূলত সাধারণ চাকরি মতই কিন্তু এর মধ্যে আলাদা হলো আপনার স্বাধীনতা মত কাজ করতে পারবেন।
যারা চাকরি করে তাদেরকে আমরা বলি চাকরিজীবী, তারা ব্যবসা করে তাদেরকে আমরা বলি ব্যবসায়ী তেমনি যারা ফ্রিল্যান্সিং করে তাদেরকে আমরা বলি ফ্রিল্যান্সার। বর্তমান প্রযুক্তিগত ভাবে উন্নত হওয়ায় আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা অধিক উন্নত হচ্ছে। বর্তমান সময়ে অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে তাদের কাজ করার জন্য অনলাইন জগতের মাধ্যমে দক্ষতা অনুযায়ী তাদের হায়ার করে নেওয়া হচ্ছে।
আমরা যারা শিক্ষার্থী রয়েছে তারা পড়াশোনার পাশাপাশি চাকুরীর পিছে না গিয়ে ফ্রিল্যান্সিং জগৎটাকে কাজে লাগিয়ে ইচ্ছে করলে ঘরে বসে থেকে ইনকাম করা যায়। চাকরি কখনো স্থায়ী নয়, আর ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম করতে পারলে এটা স্থায়ী হবে। ফ্রিল্যান্সিং এর জগৎটাকে শুরু করার জন্য আপনাকে অনেক কিছু কিনতে হবে।
যেমন একটি ল্যাপটপ, বা ডেস্কটপ, ভালো মানের ইন্টারনেট, কাজ করার ধৈর্য, এবং অধিক পরিশ্রম। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে হলে আপনাকে ইংলিশে দক্ষতা রাখতে হবে কারণ এটা একটি ইন্টারন্যাশনাল পেশা। যেকোনো সময় আপনাকে বিদেশিদের সাথেও ক্লায়েন্টকে সার্ভিস দিতে হবে। ইংলিশে দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আপনাকে ভালো মানের কাজ পেতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে মার্কেটপ্লেসে যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- গ্রাফিক ডিজাইন
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- সাইবার সিকিউরিটি
- ফেসবুক মার্কেটিং
- ইমেইল মার্কেটিং
- কন্টেন রাইটিং
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
- ডাটা এন্ট্রি
- ভিডিও এডিটিং
- ওয়েব ডিজাইন
- অ্যাপ মার্কেটিং
- সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
- অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
ইউটিউবে শর্ট ভিডিও করে ইনকাম করুন
ইউটিউবে শর্ট ভিডিও করে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। বর্তমান সময়ে অনেকেই রয়েছে ইউটিউবে শর্ট ভিডিও করে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে। এবং অনেকেই জানেনা কিভাবে শর্ট ভিডিও করে ইনকাম করতে হয়। আজকে এই আর্টিকেলে আমরা জানাবো কিভাবে ইউটিউবের মাধ্যমে শর্ট ভিডিও করে ইনকাম করা যায়। বর্তমান সময়ে আমরা প্রত্যেকেই ইউটিউবে শর্ট ভিডিও দেখে থাকি। কিন্তু আমরা জানি না কিভাবে শর্ট ভিডিও করে এবং এর থেকে ইনকাম করে থাকে।
ইউটিউব এ শর্ট ভিডিও করে টাকা ইনকাম করে থাকে তার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় তিনটি সাইট হলো:
- ads revenue
- brand promotion
- affiliate marketing
আমরা প্রতিনিয়ত যে ইউটিউবে শর্ট ভিডিও দেখে থাকি তার মধ্যে খেয়াল করলে দেখা যায় একটু পরপরই বিভিন্ন মানের বিজ্ঞাপন দেখা যায়। আসলে এটা বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের ইনকাম হয়ে থাকে। শর্ট ভিডিও বিজ্ঞাপনের পরিমাণ যদি কম থাকে তাহলে ইনকামও কম হবে। ইউটিউবে ভিডিও করার জন্য আমাদের সাধারণত কিছু টাইটেল বা ক্যাটাগরি ভিত্তি করে ইনকাম হবে।
ইউটিউবে এ ভিডিও বানানোর জন্য আপনাকে বিভিন্ন ধরনের আইডিয়া বের করতে হবে। মনে করেন আপনি আপনার একে নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল খুললেন এবং সেখানে আপনার নিজস্ব কিছু ব্লগ তৈরি করবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে অনেক নিয়ম মেনে ভিডিও তৈরি করতে হবে যেমন-
আপনাকে সর্বপ্রথম একটি চ্যানেল খুলতে হবে এবং চ্যানেলটির যে নাম দিবেন অবশ্যই আপনার ভিডিও রিলেটেড নাম দিতে হবে। আপনি যে বিষয়ে মানে ফুড সম্পর্কিত বা টেকনোলজি রিলেটেড যে ধরনের কনটেন্ট বা ভিডিও তৈরি করেন তার জন্য সেই রিলেটেডই চ্যানেলটির নাম দিতে হবে।
আপনি যদি আপনার ভিডিও আপলোড করে থাকেন তাহলে অনেক যত্ন করতে হবে। ভিডিও করলে ভিডিওর কোয়ালিটি এবং ভিডিওর সাউন্ড সিস্টেম সঠিকভাবে রাখতে হবে এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করতে হবে এবং ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য অধিক শেয়ার সহ বিভিন্ন দিক খেয়াল রাখতে হবে।
আপনি প্রথম প্রথম হয়তো আপনার ভিডিওর কিছু খারাপ হতে পারে এর জন্য প্রচুর পরিমাণে রিসোর্স এবং টপ চ্যানেলে যারা অনেক আগের থেকে ইনকাম করে ওই কন্টেন্ট তৈরি করে তাদের ফলো করতে পারেন এ ক্ষেত্রে আপনার কন্ঠের কোয়ালিটি একটু হলেও ভালো হবে।
কন্টেন্ট রাইটিং করে অনলাইন থেকে আয়
কন্টেন্ট রাইটিং করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন। কন্টেন রাইটিং ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য একটি বড় মাধ্যম। আমরা অনেকেই ঘরে বসে থাকি বা লেখাপড়া শেষ করে চাকরির পিছে দৌড়াই। কিন্তু কন্টেন রাইটিং করে ঘরে বসে থেকে অল্প সময়ে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই।
আজকে আমরা জানবো কিভাবে কনটেন্ট রাইটিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। কনটেন্ট রাইটিং বলতে বোঝাই যে কোন একটি বিষয়কে নিয়ে খুব সুন্দরভাবে লেখানো ভাষার মাধ্যমে উপস্থাপন করানো যেটা থেকে মানুষ কোন কিছু জানতে বা বুঝতে পারবে। আমাদের একটি বিশেষ সম্পর্কে জানতে হবে সারা বছর মানুষ গুগলে সার্চ করে এমন বিষয়ে কন্টেন্ট লিখতে হবে।
মনে করেন আমাদের কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে সর্বপ্রথম গুগলে সার্চ করার পরে যে তথ্য খুঁজে পায় সেগুলোর মূলত কনটেন্ট রাইটিং। কনটেন্ট রাইটিং করে খুব সহজেই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে কন্টেন্ট লিখে মানুষ অনেক ভাবে ইনকাম করছে।
অনেকেই আছে ইউটিউবে কনটেন্ট বানিয়ে ইনকাম করছে আবার কেউ গুগলএ নিজের লেখা বা ভিডিও কনটেন্ট বানিয়ে অনলাইন জগত থেকে ইনকাম করছে। এছাড়াও আপনি চাইলে একটি ব্লগ সাইড তৈরি করে আপনার নিজস্ব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে এবং আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে তাহলে আপনি সহজে ইনকাম করতে পারবেন।
কন্টেন্ট মূলত অনেক ধরনের হয়ে থাকে যেমন-
- ভিডিও কন্টেন্ট
- অডিও কন্টেন্ট
- লিখিত কন্টেন্ট
- গ্রাফিকাল কন্টেন্ট
ভিডিও কন্টেন্ট: আপনার ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের চ্যানেল এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া গুলতে ভিডিও কন্টেন্ট। ভিডিও কনটেন্ট শুরু করার জন্য আপনি কি নিয়ে ভিডিও করবেন সেটা আগে নির্বাচন করতে হবে। আপনি চাইলে নিজের অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে শর্ট ভিডিও বানিয়ে নিজের ওয়েবসাইটে আপলোড করে খুব সহজে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
অডিও কন্টেন্ট: কোন কিছু বিষয় নিয়ে অডিও ফাইল তৈরি করা কে বলা হয় অডিও কন্টেন্ট। অডিও কনটেন্টে মূলত কোন প্রকার ছবি দেখতে পাবেন না শুধু মাত্র শুনতে পাবেন। বিভিন্ন ধরনের অডিও রেকর্ড করে আপলোড করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে।
লিখিত কন্টেন্ট: বর্তমান সময়ে লিখিত কন্টেন্ট এর পরিচিতি অনেক বেশি। বর্তমান ওয়েবসাইটে আমরা বিভিন্ন ধরনের টপিক নিয়ে যে বিষয়গুলো দেখতে পাই সবই লিখিত কন্টেন্ট। আর এই লিখিত কন্টেন্ট গুলো বানানোর জন্য প্রথমে আপনাকে সঠিক মানের কিওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে এরপরে ওই কি ওয়ার্ডের প্রতি রিসার্চ করতে হবে এবং তার সম্পর্কে লিখতে হবে এবং সেগুলোকে আপলোড করে কিন্তু সহজে ইনকাম করতে পারবেন।
ছবি কন্টেন্ট: ছবি কনটেন্ট বানানোর জন্য আপনাকে কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। এ সফটওয়্যার গুলো কম্পিউটারে সফটওয়্যার হিসেবে খুব বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন-photo-pea,Canva,Adobe illustrator এগুলো ব্যবহার করতে শিখতে হবে সর্বপ্রথম।
টেলিগ্রাম অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম
১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই চাই অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য। অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আরও একটি মাধ্যম হচ্ছে টেলিগ্রাম অ্যাপস। বর্তমান সময়ে অনেকেই রয়েছে টেলিগ্রাম অ্যাপস থেকে খুব সহজেই ইনকাম করতে পারছে।
আজকে আমরা জানাবো কিভাবে টেলিগ্রাম অ্যাপস থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। টেলিগ্রাম থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে টেলিগ্রাম একাউন্ট তৈরি করতে হবে। টেলিগ্রাম একাউন্ট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনার মোবাইল ফোন থেকে গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে টেলিগ্রাম অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে।
এরপরে তিনটি অপশন আসবে দেখবেন নিচের দিকে নিউজ চ্যানেল অপশন রয়েছে সেখানে ক্লিক করতে হবে তারপর ক্রিয়েট চ্যানেল ক্লিক করতে হবে এরপরে ডেসক্রিপশন এড করে প্রোফাইল এর ছবি তৈরি করতে হবে তাহলেই হয়ে যাবে। টেলিগ্রাম থেকে যেভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। বর্তমান সময়ের সোশ্যাল মিডিয়ায় ইনকাম করার জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য রাখতে হবে।
আপনার চ্যানেল অবশ্যই আকর্ষণীয় এবং জনপ্রিয় গড়ে তুলতে হবে। আপনার চ্যানেলে নিয়মিত কনটেন্ট শেয়ার এর ফলে আপনার ফলোয়ার দিন দিন বাড়তে থাকবে এবং এর ফলোয়ারের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে থেকে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবে।
টেলিগ্রাম এর মাধ্যমে ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করে ইনকাম
টেলিগ্রাম একটি খুব জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম যা বর্তমানে অনেক ব্যবসার ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। চাইলে খুব সহজেই পণ্য বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। যেমন-
চ্যানেল তৈরি করা : আপনি যে পণ্য বিক্রি করতে চাচ্ছেন সেই পণ্য অনুযায়ী এটি চ্যানেল তৈরি করতে হবে এবং সেই চ্যানেলে আপনার পণ্যের বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করতে পারেন।
ডিসকাউন্ট অফার: বর্তমান সময়ে যেকোনো ফোনের ডিসকাউন্ট অপারেশন নেই গ্রাহকরা বেশ আকর্ষিত হয়ে থাকে। আপনি যদি আপনার পণ্যের অফার দিয়ে থাকেন তাহলে ব্যবহারকারীর আপনার পণ্যের দিকে একটু আকর্ষিত হবে।
দাম নির্ধারণ করা: আপনি আপনার পণ্যের যে সঠিক দাম নির্ধারণ করে রেখেছেন তা আপনার চ্যানেলে ভালোভাবে প্রকাশ করতে হবে।
প্রচার করা: আপনার যে টেলিগ্রাম চ্যানেলটি থাকবে তা প্রচার করতে হবে। সোশ্যাল মিরা বা ব্লগ অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে আপনার টেলিগ্রাম চ্যানেল টি লিংক শেয়ার করতে পারেন।
ড্রপ শিপিং তৈরি করে অনলাইন থেকে আয়
১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন খুব অল্প সময়ের মাধ্যমে। অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আরেকটি ধাপ রয়েছে সেটা হল ড্রপ শিপিং তৈরি করে ইনকাম করা। ড্রপ শিপিং মূলত একটি মার্কেটপ্লেস এর সাইট যেখান থেকে মানুষ হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে খুব অল্প সময়ে আজকে আমরা জানবো ড্রপ শিপিং করে কিভাবে ইনকাম করা যায়।
ড্রপ শিপিং যদি আপনি প্রথম শুনে থাকেন তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। ড্রপ শিপিং মূলত কোন কিছু কারো কাছ থেকে অর্ডার নিয়ে তা ডেলিভারি থেকে কেনা পর্যন্ত বা কেনার পাশাপাশি অর্ডারকারীকে পণ্যটি সরবরাহ করা মূলত ড্রপ শিপিং ব্যবসা। এজন্য আপনাকে আপনার নিজের ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ইনফো দিয়ে রাখতে হবে।
সকল প্রকার বিস্তারিত রাখতে হবে। কোন কাস্টমার যদি আপনার ওয়েবসাইটে ঢুকে এবং প্রোডাক্ট কিনতে অর্ডার করে তখন আপনি সেই সাপ্লায়ারের নিকট থেকে পনেরটি কিনে আপনি কাস্টমারকে ডেলিভারি করতে পারবেন। মূলত এই কাজটিতে লস এর চাইতে লাভের পরিমাণটাই অনেক বেশি তাই আপনারা যারা নতুন তারা চাইলে এই কাজটি শুরু করতে পারেন।
আরো পড়ুন: লুডু গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে
ড্রপ শিপিং বিজনেস শুরু করতে আমরা অনেকেই আছি আপনাকে কি স্টোর তৈরি করতে হবে। যেখানে আপনি পণ্যের ডিটেলস গুলো রাখতে পারবেন এবং সেখান থেকে গ্রাহক আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে পারবে। ড্রপ শিপিং ব্যবসা করতে হলে আপনাকে কোন প্রকার ইনভেস্টের প্রয়োজন পড়ে না।
যেহেতু আপনি মোটামুটি রিসেলার্স হিসেবে কাজ করবেন সেহেতু আপনার কোন প্রোডাক্ট স্টকে রাখার প্রয়োজন হবে না। এটা এমন একটা ব্যবসা যেটা আপনার অনেক সুবিধা রয়েছে আপনার কোন লসের চিন্তাই নাই। আপনি শুধু অন্যের পণ্য বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। যারা অনলাইন জগতে নতুন অবস্থায় রয়েছেন তারা চাইলেই ড্রপশিপিং বিজনেস টি করতে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করবেন যেভাবে
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন খুবই সহজেই। আমরা অনেকেই আছি অনলাইনে ঘরে বসে থেকে প্রতিমাসে ভালো মানের আয় করতে চাই। কিন্তু কোন ধরনের ভালো ওয়েবসাইট পাই না। সেক্ষেত্রে আমি আপনার জন্য বলছি আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম কিছু বিশেষ সম্পর্কে জানতে হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যে বিষয়গুলো মনে করি জানতে হবে। নিচে কিছু বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
নিস নির্বাচন করা: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম নিস সিলেক্ট করতে হবে। যে যত ভালো নিস নির্বাচন করতে পারবে সে তত ভালো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবে। তার জন্য আপনাকে সঠিক মানের নিস নিতে হবে।
কীওয়ার্ড নির্বাচন করা: কিওয়ার্ড মূলত মানুষ সারা বছর গুগলে সার্চ করে থাকে সেগুলো কেই কিওয়ার্ড বলা হয়। নিস সিলেক্ট করার পরে আপনাকে ভালো মানের কিওয়ার্ড রিসার্চ করা জানতে হবে। ভালো মানের কিওয়ার্ড রিচার্জ করে আপনি সফল হতে পারবেন।
একাউন্ট তৈরি করা: এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে খুব ভালো মনে একটি ওয়েবসাইট অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। যেমন ব্লগিং, ইউটিউবিং, এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। আপনি যে প্ল্যাটফর্মে তৈরি করেন না কেন আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকটি সেখানে বসাতে হবে।
ভালো মানের কনটেন্ট তৈরি করা: আপনাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে ভালো মানের কনটেন্ট বানাতে হবে। বর্তমান সময়ে শিক্ষামূলক কনটেন্ট গুলো সকলে পছন্দ করে থাকে আপনি চাইলে এ ধরনের কনটেন্ট তৈরি করে তার মধ্যে লিঙ্ক বসাতে পারেন।
সাইট নির্বাচন করা: আপনি যে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান সেটি অবশ্যই ভালো মানের হতে হবে।
প্রোডাক্ট নির্বাচন করা: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য অন্যতম বিষয় হলো প্রোডাক্ট বা পণ্য নির্বাচন করা। সঠিক পণ্যনির্বাচন করতে পারলে এফিলিয়েট মার্কেটিং সহজ হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আমাদের অনেক বিষয় জানার প্রয়োজন। এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আমাদের অনেকগুলো নিয়ম মানতে হয়। আসুন আমরা জেনে নি ই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যেসব নিয়ম প্রয়োজন।
ব্লগিং: এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য একটি বিশেষ সাইট হল ব্লগিং করা। সে ক্ষেত্রে আপনার ব্লগিং কনটেন্ট গুলো খুব ভালোভাবে লিখতে হবে এবং তার লিংক এফিলিয়েট লিংক বসাতে হবে।
ইউটিউবিং: মনে করেন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে অনেক বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। তাহলে খুব সহজেই আপনি আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট প্রমোট করতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়া: সোশ্যাল মিডিয়াতে যদি আপনার অনেক বেশি ফলোয়ার থেকে থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই এই মার্কেটিং করতে পারবেন। আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে পজেটিভ যে কোন বিষয় শেয়ার করে আপনার পণ্য বা প্রোডাক্টটি বিক্রি করতে পারবেন। এবং যদি সেই প্রোডাক্টটিকেও ক্রয় করে থাকে তাহলে আপনি ওই প্রোডাক্ট এর ওপর একটি কমিশন পাবেন।
এডভারটাইজিং: অ্যাডভার্টাইজিং মূলত মার্কেটিং করা। মনে করেন ফেসবুক, ইউটিউব, কিংবা যে কোন সোশ্যাল মিডিয়াতে অ্যাডভার্টাইজিং করে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন অল্প সময়ে। এভাবে মার্কেটিং করলে আপনার টাকা খরচ করতে হবে না।
ইমেইল মার্কেটিং: ইমেইল মার্কেটিং খুবই একটি কার্যকরী যা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন। তাই চাইলে খুব সহজে ইমেইলের মাধ্যমে আপনি মার্কেটিং করতে পারেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার কিছু উপায় রয়েছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আমরা অনেক বিষয় ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি। এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অনেকগুলো ধাপ রয়েছে আপনি চাইলে যে কোন মাধ্যম দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার কিছু উপায় রয়েছে তা নিজে আলোচনা করা হলো:
পিপিএস সিস্টেম: পিপিএস সিস্টেম হল মার্কেটিং এর জন্য অন্যতম একটি উপায়। পিপিএস এর মানে হলো "পে পার সেল", মনে করেন আপনি অনলাইনে যতটি প্রোডাক্ট বিক্রি করেছেন তার প্রত্যেক প্রোডাক্টের জন্য আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পাবেন এটাই মূলত পিপিএস সিস্টেম।
পিপিসি সিস্টেম: পিপিসি হলো" পে পার ক্লিক"। এই সিস্টেমটি মার্কেটিং এর আরো একটি ধাপ। মনে করেন আপনার ওয়েবসাইটে যত ক্লিক করবে এখান থেকে আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ একটি কমিশন পাবেন।
পিপিএল সিস্টেম: পিপিএল বলতে মূলত বোঝায় "পে পার লিড"মনে করেন আপনি যে প্রচার প্রচারণ করবেন সেগুলো থেকে যত পরিমান লিড আসবে প্রত্যেকটা লিডার জন্য আপনি নির্দিষ্ট কমিশন পাবেন।
প্রোডাক্ট রিভিউ: প্রোডাক্ট রিভিউ করার মাধ্যমে ও আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। প্রোডাক্ট অবশ্যই আপনার লিংক এর মাধ্যমে ক্রয় বিক্রয় করতে হবে। মনে করেন আপনি যে ভিডিওর মাধ্যমে প্রোডাক্টটি রিভিউ করবেন ওই ভিডিওর ডেসক্রিপশনে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক বসাতে হবে।
রিভিউ করে ইনকাম
রিভিউ করে ইনকাম করা যায় খুব সহজেই। বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে ইনকাম এর আরেকটি ধাপ হল রিভিউ করা। রিভিউ করার মাধ্যমে বা রিভিউ লিখে আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। আপনি সংগীত, বই, এবং যেকোনো পণ্যের ওপর রিভিউ করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। নিচে কিছু টিপস আলোচনা করা হলো
সঙ্গীত: সংগীত অর্থাৎ মিউজিক, মিউজিক নিয়ে রিভিউ করার জন্য আপনাকে প্রথম সংগীত সম্পর্কে একটি খুব ভালো মানের ধারণা রাখতে হবে। আপনি যদি মিউজিকের মধ্যে কোন প্রকার ভুল ধরতে না পারেন তাহলে এ কাজটি আপনি কোনভাবেই করতে পারবেন না।
বই: রিভিউ লেখার জন্য আরো একটি মাধ্যম হচ্ছে বই। বর্তমান সময়ে বইয়ের পর্যালোচনা লেখার মাধ্যমে অনলাইন থেকে অধিক পরিমাণ ইনকাম করে বেশ লাভজনক হওয়া যায়। এই পর্যালোচনার জন্য ১০ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত পেতে পারেন। এজন্য আপনাকে অনেক বই সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
পণ্য: পণ্য রিভিউ করে আপনি অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুক পেজে কিছু স্পন্সার পোষ্টের আমরা দেখতে পাই স্পন্সর পোস্ট শেয়ারের মাধ্যমে আমরা ইনকাম করতে পারি। এজন্য আমাদের ফেসবুক পেজের পাশাপাশি অনেক বেশি পরিমাণ ফলোয়ার রাখতে হবে।
আপনি যদি ফেসবুকে অধিক পরিমাণ জনপ্রিয় হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই বই, পণ্য, এবং সঙ্গীত রিভিউ এর মাধ্যমে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ডাটা এন্ট্রি করে আয় করুন খুব সহজে
ডাটা এন্ট্রি করে ঘরে বসে থেকে খুব সহজেই আয় করুন। ডাটা এনটি ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে অনলাইন থেকে ইনকামের আরও একটি মাধ্যম। অনলাইনে ইনকামের জন্য ডাটা এন্টি সাধারণত বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। এটি সাধারণত অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠানে পাওয়া সম্ভব। ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো অনেক সহজ হয়ে থাকে। তাই তারা এ কাজগুলো করার জন্য নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সারদের নিয়োগ করে থাকে। নিচে কিছু ডাটা এন্টি কাজের তালিকা দেওয়া হলো-
- ওয়ার্ড প্রসেসর
- অনলাইনে ফরম পূরণ এর কাজ
- ইমেজ টু টেক্সট রাইটিং এর চাকরি
- ক্যাটালগ ডাটা এন্টির চাকরি
- ডেটা ক্লিনিক জবস
- মেডিকেল কোডিংয়ের চাকরি
- মেডিকেল ট্রান্সক্রিপশন রাইটিং এর জব
- অডিও টু টেক্সট রাইটিং চাকরি
- কপি পেস্টের কাজ
- ডাটাবেজ আপডেট এর কাজ
শেষ কথা: ১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম
১০০% অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করুন। অনলাইনে ইনকামের জন্য আমরা অনেক চেষ্টা করে থাকি। ভালো মানের ওয়েবসাইট পাই না ইনকাম করার জন্য। আজকে এই আর্টিকেলে কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে বুঝতে পারবেন কিভাবে অনলাইন থেকে অতি সহজেই করতে হয়।
আরো পড়ুন: অল্প সময় অনলাইন থেকে ইনকাম
আর অবশ্যই অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য সর্বপ্রথম যেকোনো একটি সাইট আপনাকে বেছে নিতে হবে। অনলাইন থেকে ইনকামের জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য রাখতে হবে। অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কিত এবং ফ্রিল্যান্সিং শেখার কার্যকারী টিপস সহ বিভিন্ন ধরনের টিপস পেতে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কেমন লাগলো তা জানাতে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে আপনার মূল্যবান মতামত জানিয়ে যাবেন। আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url