স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম করার পদ্ধতি
স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় খুব সহজেই। আমরা অনেকেই আছি লেখাপড়ার পাশাপাশি বাড়তি ইনকামের জন্য বা পড়ালেখা চালানোর জন্য ছাত্র অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাই। কিন্তু ভালো মানের কোন ওয়েবসাইট বা গাইডলাইন পাইনা।
আজকে এই আর্টিকেলে কিভাবে ছাত্র অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারব তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। অনলাইনে ইনকাম মূলত একটি মুক্ত পেশা অনলাইন ইনকামের জন্য অনেক পরিশ্রম এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক হাতের অবস্থায় কিভাবে আমরা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারব।
সূচিপত্র: স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম
স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম
স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম করে আমাদের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চাই। আমরা অনেকেই আছি পড়াশোনার পাশাপাশি সচ্ছলভাবে চলার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে চাই। তবে আমরা জানি না কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করতে হয়। অনেকে রয়েছে পড়াশোনা শেষ করেও চাকরি যোগাড় করতে পারেনা। পড়াশোনার পাশে আছি আমরা বিভিন্ন ধরনের কাজ করে ইনকাম করতে পারি। যেমন-
- অনলাইন থেকে ইনকাম
- ফটোগ্রাফি করে ইনকাম
- লেখালেখি করে ইনকাম
- ছোট খাটো যে কোন ব্যবসা করে ইনকাম
আমরা প্রথমে হয়তো অনেক সমস্যায় পড়ি যে কোন কাজটা করলে আমাদের জন্য ভালো হয়। আবার দেখা যায় কোন একটা সাইট বেছে নিলে বুঝে উঠতে পারি না সেটা কিভাবে করব। বর্তমান সময়ে মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করার দিকে অনেকটাই এগিয়ে আছে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে চাকরির বাজারের অবস্থা খুবই খারাপ।
আরো পড়ুন: অল্প সময়ে অনলাইন থেকে ইনকাম
আমরা অনেক সময় লেখাপড়া শেষ করেও একটা ভালো মানের চাকরি জোগাড় করতে পারি না। ফ্রিল্যান্সিং এর কয়েকটি সেক্টর রয়েছে তা নিয়ে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব। ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব ডিজাইন আমার কাছে মনে হয় একটি অন্যতম সেক্টর। এখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করে এবং ওয়েবসাইট ডিজাইন করে একটি ভালো মানের ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও ওয়েব ডিজাইনের সাথে রয়েছে গ্রাফিক ডিজাইন যা স্টুডেন্ট অবস্থায় আমরা চাইলে করতে পারি। গ্রাফিক ডিজাইন সেক্টরে আপনার বায়ার এর ব্যান্ড বা তার প্রতিষ্ঠানের লোগো বা ব্যানার তৈরি করে দিতে হবে। শুধু তাই নয় তার সাথে বিভিন্ন সময় দেখা যায় পোস্টার ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন বিভিন্ন ধরনের আর্ট, ব্যানার বিভিন্ন নাম ডিজাইন। বর্তমান সময়ে গ্রাফিক ডিজাইন করে অনেকেই প্রতি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে।
স্টুডেন্ট অবস্থায় কিছু কাজ রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং জগতে তা হল:
- লোগো ডিজাইন
- এসইও করা
- ডাটা এন্ট্রি করা
- ব্লগিং
- কনটেন্ট রাইটিং
- ডিজিটাল মার্কেটিং
অনলাইনে ই-কমার্স বিজনেস
অনলাইনে ই-কমার্স বিজনেস করে অনেকেই তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। ই-কমার্স ফ্রিল্যান্সিং জগতের অনলাইন ইনকামের আরো একটি মাধ্যম। বর্তমান সময়ে ই-কমার্স করে হাজারো ছাত্রছাত্রী তাদের স্বাবলম্বী করে তুলছে। আজকে আমরা জানবো অনলাইনে কিভাবে ই-কমার্স বিজনেস করতে হয়। ই-কমার্স ব্যবসা টি হল মূলত ইন্টারনেটের মাধ্যমে কোন পণ্য বা পরিষেবা ক্রয় বিক্রয় করার একটা মাধ্যম বা প্রক্রিয়া।
মনে করেন একজন ক্লায়েন্ট ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের তালিকার একটি নোট বিক্রেতার কাছ থেকে তার পণ্যগুলি নির্বাচন করবে। ক্রেতা সেটি অনলাইনে পেমেন্ট করে পাঠাবে এবং কে তার কাছে তা বিতরণ করা হবে। ই-কমার্স বিজনেস এর মাধ্যমে আমরা বর্তমান সময়ে ঘরে বসে থেকে যেকোনো সেবা লাইন বা পণ্য বেচাকেনা করতে পারছি।
বর্তমান সময়ে এমন একটি জীবন যাপন করছি কোন কিছুর দরকার প্রয়োজন হলেই তা আমরা অর্ডার দিচ্ছি এবং ডেলিভারি ম্যান আমাদের বাসার সামনে এসে তার পৌঁছায় দিচ্ছে। যেমন মনে করেন বর্তমান সময়ে অনেক বেশি পরিচিত একটি ওয়েবসাইট রয়েছে সেটি হলো দারাজ ওয়েবসাইট এটি মূলত একটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে যা কিছুর প্রয়োজন পড়ে প্রায় সবকিছুই দ্বারা যে পাওয়া যায়।
ই-কমার্স ওয়েবসাইটে অনেক ধরনের পণ্য দেওয়া থাকে আমরা সেগুলো পছন্দ করে অনলাইনে অর্ডার দিয়ে থাকি এবং তারা আমাদের যত সময়ে পৌঁছাই দেয়। তার মানে বোঝা যাচ্ছে অনলাইন থেকে আমরা যত কেনাকাটা করে থাকি না কেন সমস্তই কেনাকাটা তৈরি হয় যে ওয়েবসাইটে সেটি হল ই-কমার্স। আমরা যদি ই-কমার্স বিজনেস শুরু করতে চাই তাহলে সর্বপ্রথম আমাদের প্রয়োজন পড়বে একটি ওয়েবসাইটের।
অনলাইনে যদি কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করে থাকি তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ওয়েবসাইটের উপর নির্ভর করে পণ্য যোগ করতে হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে আলোচনা করা থাকে। সমস্ত তথ্য দেওয়ার পরে সেখানে একটি বিক্রয় মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়া থাকে। এতে করে ক্রেতার প্রোডাক্ট এবং কোয়ালিটি দেখে এবং বিক্রয় মূল্য দেখে উক্ত প্রোডাক্টটি ক্রয় করতে পারে।
ই-কমার্স বিজনেস টি হল একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মত আপনি ক্রেতার কাছে যত ভালো হবেন তত আপনার প্রতিষ্ঠানটি ভালো চলবে। ই কমার্স বিজনেসটি করার জন্য সর্বপ্রথম আমাদের কিছু ইনভেস্ট অবশ্যই প্রয়োজন। কারণ ইনভেস্ট ছাড়া কোন প্রকার বিজনেস করা যায় না। আপনি শুরুতেই অল্প পরিমাণে ইনভেস্ট নিয়ে বিজনেস করতে পারেন এরপর ধীরে ধীরে তা এমনিতেই অধিক হয়ে যাবে।
ই-কমার্স ব্যবসা করার জন্য আপনাকে একটি ভালো মানের ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ওয়েবসাইটটি তৈরি করার সময় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে ওয়েবসাইটের যে হোস্টিং থাকবে সেটা যেন উন্নত মানের হয়ে থাকে। এছাড়াও আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনি যে প্রোডাক্টটি বিক্রি করবেন সেগুলো যেন অত্যন্ত ভালো মানের হয় এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন হয় যাতে করে প্রোডাক্টটি দেখলেই কাস্টোমাররা প্রোডাক্ট এর উপর নজর করে।
আপনি যত ভালো কোয়ালিটি সম্পন্ন প্রোডাক্ট রাখবেন আপনার সেল তত ভালো হবে। ই- কমার্স বিজনেস টি করার জন্য আপনাকে অবশ্যই বিশ্বাস যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। অনেক সময় দেখা যায় অনলাইনে কোন প্রোডাক্ট অর্ডার করলে একরকম দেখি এবং হাতে পেলে তা অনেক সময় আলাদা হয়ে থাকে। এমন অবস্থা হলে আপনি বিজনেস বেশিদিন চলবে না এক্ষেত্রে আপনাকে তাদের প্রতি একটি বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে।
রিমোট জব করে ইনকাম
রিমোট জব করে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। বর্তমান সময়ে ঘরে বসে থাকে ইনকাম করার আরো একটি প্ল্যাটফর্ম সেটি হল রিমোট জব। রিমোটে জব বলতে বোঝায় মনে করেন আপনি অফিসে না গিয়ে পৃথিবীর যেকোনো স্থানে বসে থেকে আপনার অফিসের সমস্ত কাজ সম্পন্ন করতে পারেন। ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারা দেশের এমন কি আপনার কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন এবং তাদের কাজ আদান-প্রদান করতে পারবেন খুব সহজেই।
রিমোট জবের সুবিধাগুলো হলো:
বাড়িতে বসে থেকে করা যায়: এ কাজটি করার জন্য আপনি আপনি ইচ্ছা মতো পৃথিবীর কোন প্রান্ত থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজেই করতে পারবেন।
সময় এবং কাজের ভারসাম্য: আপনি যেহেতু বাড়িতে বসে বা পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত থেকে কাজটি করবেন সেহেতো আপনার অফিসে যাওয়ার দরকার পড়বে না। অফিসে যাওয়ার সময়টুকু আপনার বেঁচে যাবে এবং সেই সময়কে কাজে লাগিয়ে আপনি অফিসের কাজ করে তা সম্পন্ন করতে পারবেন।
ব্যয় কম: আপনাকে যেহেতু অফিসে যাওয়া লাগে না কেউ তো আপনার অফিসে যাওয়ার খরচটা অবশ্যই বাঁচবে।
তাছাড়া আপনি বাড়িতে আপনার পরিবারের সঙ্গে থাকার পরেও আপনি আপনার মেধা দিয়ে সৃজনশীলতার দিক দিয়ে সফলতা অর্জন করতে পারবেন এ কাজটি করে।
কোথায় কোথায় থেকে রিমোর্ট জব পাওয়া সম্ভব
- কন্টেন্ট রাইটিং
- গ্রাফিক ডিজাইন
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- ডিজিটাল মার্কেটিং
কনটেন্ট রাইটিং: আপনার যদি অনেক লেখালেখির অভ্যাস থেকে থাকে এবং লেখালেখি উপরে অনেক আগ্রহী থাকে তাহলে আপনি চাইলে এ কাজটি করতে পারেন। বর্তমান সময়ে অনেক কোম্পানি রয়েছে তারা কনটেন্ট লিখে নেওয়ার জন্য মানুষকে নিয়োগ দেয় এবং সে কাজটি অনায়েশে বাড়িতে বসে থেকে করা যায়।
গ্রাফিক ডিজাইন: গ্রাফিক ডিজাইন বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ইনকামের জন্য বেশ চাহিদা রয়েছে। লোগো থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের ব্যানার, পোস্টার, এবং ফটোশপের মত বিভিন্ন ধরনের কাজ পাবেন গ্রাফিক ডিজাইনে। আপনি চাইলে ঘরে বসে থেকে গ্রাফিক ডিজাইন করতে পারেন।
আরো পড়ুন: সহজে seo শেখার উপায়
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হলো ওয়েবসাইটকে সাজানো এবং ওয়েবসাইট তৈরি করা। বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট তৈরি করে অনেকেই তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে।CSS,HTML ভাষা শিখে আপনি একজন দক্ষ ওয়েব ডেভেলপমেন্ট হিসাবে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন বাড়িতে বসে থেকে।
ডিজিটাল মার্কেটিং: ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান সময়ে অনলাইনে ইনকামের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি ওয়েবসাইট। বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং যেমন ই-মেইল মার্কেটিং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সহ আরো নানা ধরনের মার্কেটিং করতে পারবেন। আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনি বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট থেকে কাজ নিয়ে সহজে বাড়িতে বসে থেকে করতে পারবেন।
রিমোট জব শুরু করার জন্য যা যা প্রয়োজন:
আপনার দক্ষতা: রিমোট জব সহ অনলাইনে সকল প্রকার জব করার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ক্লাসের মাধ্যমে আপনি আপনার দক্ষতা অর্জন করতে পারেন।
একাউন্ট তৈরি: এরপরে যে ধাপটি রয়েছে সেটি হল ফ্রিল্যান্সার এর প্ল্যাটফর্মে নিজের একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে।
কীওয়ার্ড নির্বাচন: আপনি যদি ব্লগিং বা কনটেন্ট রাইটার এর কাজ করার জন্য সিদ্ধান্ত নেন তাহলে আপনাকে কিওয়ার্ড নিয়ে রিসার্চ করতে হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়
ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকাম করতে আমরা সকলেই চাই। কিন্তু কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায় সেটা আমরা হয়তো জানি না। ডিজিটাল মার্কেটিং প্লাটফর্মটি অনলাইন থেকে ইনকাম করার আরো একটি মাধ্যম। আজকে আমরা জানাবো কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করা যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে বোঝায় অনলাইনের মাধ্যমে মার্কেটিং।
সহজ ভাষায় বলতে গেলে ডিজিটাল মাধ্যমে ইন্টারনেট, সোশ্যাল মিডিয়া, কম্পিউটার, মোবাইল দিয়ে যে ধরনের ব্যবসার প্রচারণা করা হয় তাকেই মূলত আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং বলি। বর্তমান ব্যবসার ক্ষেত্রে আমরা যদি পণ্যের প্রচারণ না করে থাকি তাহলে আমাদের ক্রেতারা অবগত হবে না। ব্যবসার প্রচার-প্রচারণার ক্ষেত্রে বর্তমান সময়ে অনলাইন এর মাধ্যমে আমরা করে থাকি মূলত এটাই হল ডিজিটাল মার্কেটিং।
আরে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু গুরুত্ব রয়েছে তা অত্যন্ত কার্যকারী একটি বিষয়। বর্তমান সারা বিশ্বে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনেক বেশি। সারা বিশ্বের মানুষ এখন অনলাইনে মাধ্যমে বা ডিজিটাল মাধ্যমে তাদের ব্যবসা করে থাকে। আর এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে যেকোনো প্রকার পণ্য সহজে গ্রাহকদের কাছে অনেক সহজেই পৌছাই যায়। যার কারনে ব্যবসার দিকটা অনেক ভালো হয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং করলে কম সময়ে আপনি আপনার কাছে অনেক বেশি পরিচিত হয়ে উঠবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর খরচটা অনেক কম হয় অন্যান্য মার্কেটিং এর তুলনায়। অত্যন্ত কম খরচের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসায় প্রচার করতে পারবেন। যার কারনে আপনি অনেক বেশি পরিমাণ কাস্টমারদের কাছে আপনার পণ্য পৌঁছে দিতে পারবেন এর জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভূমিকা অনেক বেশি। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে কিছু প্রকারভেদ রয়েছে তা আমরা জেনে নি।
ডিজিটাল মার্কেটিং মূলত দুই প্রকার যথা-
- অনলাইন মার্কেটিং
- অফলাইন মার্কেটিং
অনলাইন মার্কেটিং: আমাদের ব্যবসার পণ্য ক্রেতাদের কাছে পৌঁছাই দিতে যে প্রচার ব্যবস্থা করে থাকি আর এই প্রচার প্রচারণা কেউই বলা হয় মার্কেটিং। আরে প্রচার যদি অনলাইনে মাধ্যমে করে থাকি তাহলে সেটাকে বলা হয় অনলাইন মার্কেটিং।
অনলাইন মার্কেটিং ৯ ধরনের হয়ে থাকে। যথা-
- ইমেইল মার্কেটিং
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- সিপিএ মার্কেটিং
- ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
- সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং
- পে পার ক্লিক
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
- কন্টেন্ট মার্কেটিং
অফলাইন মার্কেটিং: আমাদের ব্যবসার প্রচার প্রচারণার ক্ষেত্রে ডিজিটাল মাধ্যম বাদ দিয়ে পোস্টার বা ব্যানার ব্যবহার করে যে মার্কেটিং করে থাকি তাকে মূলত অফলাইন মার্কেটিং বলা হয়। অনেক আগে থেকে অফলাইন মার্কেটিং এর করে আসছে।
অফলাইন মার্কেটিং মূলত ৪ প্রকার। যথা-
- মোবাইল এডভারটাইজিং
- টেলিভিশন অ্যাডভারটাইজিং
- বিলবোর্ড মার্কেটিং
- রেডিও মার্কেটিং
কনটেন্ট রাইটিং করে আয়
কন্টেন রাইটিং করে আয় করতে পারবেন খুব সহজেই। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে অনলাইন থেকে ইনকামের আরেকটি ধাপ হল কন্টেন্ট রাইটিং। কন্টেন রাইটিং করে বর্তমান ফ্রিল্যান্সার তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে জানাবো কিভাবে কনটেন্ট রাইটিং করে ইনকাম করা যায়।
কন্টেন্ট রাইটিং বলতে মূলত বোঝাই কোন একটি বিষয়ের উপর বিস্তারিত লিখা। যে কোন বিষয়ের উপর রিসার্চ করে সম্পূর্ণভাবে লিখলে তৈরি হয়ে যাবে কনটেন্ট। ফ্রিল্যান্সারদের প্রতিনিয়ত আর্টিকেলে তাদের কনটেন্ট রিসার্চ করে ভালোভাবে বুঝে শুনে নিজে থেকে কন্টেন রাইটিং করতে হয়। কনটেন্ট রাইটিং লেখার মূল কারণ হচ্ছে অনলাইন জগতে পাঠকদের জন্য তৈরি করা হয়।
শুধুমাত্র কন্টেন রাইটিং করে স্বাভাবিকভাবে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব। টাকার পরিমাণটা তার দক্ষতার সাথে নির্ভর করবে। অ্যাপওয়ার্ক এর মত মার্কেটপ্লেস গুলোতে যে যত ভালো কনটেন্ট লিখবে তারাই তত বেশি হবে। বর্তমান সময়ে কনটেন্ট রাইটিং এর চাহিদা অনেকটা বেশি হয়েছে। বুঝি না তো অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং কোম্পানিগুলোতে রাইটারদের ভালো মানের ইনকামের মাধ্যমে নিয়োগ দিয়ে আসছে।
বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট রাইটিং রয়েছে। যথা-
- সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট রাইটিং
- গোস্ট রাইটিং
- লং ফরম কনটেন্ট রাইটিং
- এড এন্ড প্রোমো রাইটিং
- টেকনিক্যাল রাইটিং
- কপিরাইটিং
- ব্লগ রাইটিং
- ইমেইল রাইটিং
কন্টেন রাইটিং শুরু করার জন্য আপনাকে অনেক রিসার্চ করতে হবে। কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে আপনার যদি অনেক বেশি দক্ষতা থাকে তাহলে আপনি অনায়াসে মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন। মার্কেটপ্লেসে কাজ করার জন্য বা কাজ খোঁজার জন্য আপনাকে প্রথমে স্টার্টিং কিছু পয়েন্ট খুঁজে বের করতে হবে সে ক্ষেত্রে কিছু টিপস হলো:
- ফাইবার, অ্যাপওয়ার্ক, ফাইবার, সহ বিভিন্ন ধরনের বড় বড় মার্কেটপ্লেস গুলোতে বিড করতে পারেন।
- অনেক কোম্পানি এবং ওয়েবসাইটে বিভিন্ন প্রজেক্টে জবের জন্য আবেদন করতে পারেন
- ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে লোকাল যে এসিও রয়েছে বা লোকল মার্কেটপ্লেস রয়েছে সেগুলোতে আপনি কাজ করতে পারেন।
ইন্টার্নশিপ করে অনলাইনে আয়
ইন্টার্নশিপ করে অনলাইনে আয় করতে পারবেন খুব সহজেই। বর্তমান প্রেক্ষাপটে অনলাইন থেকে ইনকামের আরো একটি মাধ্যম হচ্ছে ইন্টার্নশিপ। ইন্টার্নশিপ করে আপনি খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কিভাবে ইন্টার্নশিপ করে ইনকাম করা যায়।
আজকে আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করব ইন্টার্নশিপ করে আলোচনা করার কিছু উপায়। ইন্টার্নশিপ মূলত একটি নির্ধারিত সময়ে ভাড়াটে বিনা বেতনে অর্থ প্রদান করা যেতে পারে কারণ ইরান হলো একটি অভিজ্ঞতা অর্জনের মূল কারণ। আপনি আপনার নির্বাচিত ক্ষেত্রে স্নাতক ইন্টার্নশীপের আবেদনের জন্য তার পূর্ণ সময় একাধিক মাস কোন সংস্কার বা প্রসারের কাজ করতে পারেন।
আপনি চাইলে সেমিস্টার বা আপনার ক্লাসের সাথে ইন্টার্নশিপ হয়ে কাজ করতে পারবেন। মনে করেন আপনি আপনার কলেজের পড়াশোনা শেষ করার পরে আপনি নির্বাচিত ক্যারিয়ারের জন্য যাত্রা শুরু করেছেন ইন্টার্নশিপ ফোকাস কে সঙ্গে রেখে।
ছাত্রছাত্রীদের জন্য ইন্টার্নশিপের কিছু সুবিধা রয়েছে।
কাজের প্রতি অভিজ্ঞতা: কাজের তালিকা গুলি আমরা প্রয়োজনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন উপায়ে বর্ণনা শিক্ষার ক্ষেত্রে কাজের অভিজ্ঞতা অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। মনে করেন আপনি কলেজে কোন প্রোগ্রামের জন্য প্রশিক্ষণের পরে প্রথমবারের মতো অভিজ্ঞতা ছাড়া কর্মশালায় প্রবেশ করেছেন নিজস্ব কোন অভিজ্ঞতা নেই সেই অভিজ্ঞতা পূরণ করার জন্য সঠিক উপায় হল ইন্টার্নশিপ।
গবেষণা বিষয়ক অভিজ্ঞতা: ইন্টার্নশিপ এর জন্য গবেষণা বিষয় অভিজ্ঞতা থাকাটা অত্যন্ত জরুরী একটা বিষয়। বৈজ্ঞানিক কোন বিষয়ে গবেষণার ক্ষেত্রে গবেষণায় বিভিন্ন প্রকার সহায়তা করে থাকে। মনে করেন আপনার কলেজের যে কার্যক্রম গুলো হয়ে থাকে সেগুলো গবেষণা শিখে তা ব্যবহারিক উপায় পরীক্ষা করতে পারেন এবং সেগুলো গবেষণায় অর্থবহ বিভিন্ন বড় অবদান রাখতে পারে।
ছাত্র অবস্থায় পার্ট টাইম জব
নিচে কিছু কাজ রয়েছে সেগুলো আপনি করতে পারেন।
সেলসম্যান এর কাজ: বেশিরভাগ খেয়াল করলে দেখা যায় তারা পড়াশোনা চালাতে অসুবিধা হয় তারা এসে সেলসম্যানের কাজ করে থাকে। এক্ষেত্রে শহরের শিক্ষার্থীরা বেশি করে থাকে শহরে বিভিন্ন ধরনের শোরুম রয়েছে সেখানে তারা কাজ করে থাকে। শোরুমে সাধারণত অল্প সময় কাজ করে বা ডিউটি করে আপনি আপনার পড়াশোনার খরচ চালাতে পারবেন।
ডেলিভারি ম্যান: আমরা চাইলে পড়াশোনা পাশাপাশি এই কাজটি করতে পারি খুব সহজেই। অনেক কোম্পানি রয়েছে তাদের প্রোডাক্ট গুলো ডেলিভারি দিয়ে থাকে। মনে করেন আপনি ইনকাম করতে চান তাহলে এ কাজটি আপনি করতে পারেন। এখানে আপনি চাইলে পার্টটাইম জব করতে পারেন। বাংলাদেশের মধ্যে অনেক কোম্পানি রয়েছে সেগুলোতে আপনি ডেলিভারি ম্যান এর কাজ করতে পারেন।
লিড জেনারেশন: মনে করেন আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনার জন্য নিউজ জেনারেশন প্লাটফর্মটি অনেক ভালো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বর্তমান সময়ে এ কাজ করে আপনি একটি ভালো মানের ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই।
ডিজিটাল মার্কেটিং: বাংলাদেশের অধিক জনপ্রিয় একটি অনলাইন ইনকামের সাইট হল ডিজিটাল মার্কেটিং। আপনি যদি অনলাইনে কোন প্রকার কাজের সাথে জড়িয়ে থাকেন তাহলে পার্ট টাইম জব করে ইনকাম করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে একটু বেশি মানে দক্ষতা অর্জন করতে হবে তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেন।
এসইও করে ইনকাম
এসইও করে ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। এসইও মূলত অনলাইনে ইনকাম করার আরো একটি প্ল্যাটফর্ম। বর্তমান সময়ে সফল ফ্রিল্যান্সাররা এসইও করার মাধ্যমে তাদের ওয়েবসাইট থেকে খুব ভালো মানের ইনকাম করে আসছে। আমরা অনেকেই জানিনা আসলে এসইও কি। আজকে আমরা এই আর্টিকেলে জানাবো এসইও করে কিভাবে ইনকাম করা যায়।
এসইও মূলত সহজ কথা বলতে গেলে মনে করেন আপনার কোন প্রোডাক্ট অনলাইনে বিক্রি করেন, এবং আপনি চান যে প্রোডাক্টটি আপনি বিক্রি করেন সেগুলো মানুষ গুগলে সার্চ করলে তারা দেখতে পাবে। তার জন্য গুগলের প্রথম পেজে আপনার ওয়েবসাইটকে আসতে হবে। যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটটি সামনে আসছে মূলত এই প্রক্রিয়ায় হল এসইও। এসইও এর ফুল মিনিং হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
এসইও মূলত ৩ ধাপে কাজ করে থাকে।যথা-
- ক্রলিং
- ইনডেক্সিং
- র্্যাংকিং
ক্রলিং: ইন্টারনেটের মধ্যে যে সকল বিষয়বস্তুর যেকোনো ঠিকানা যে পদ্ধতিতে বের করা হয় তাকে ক্রলিং বলে।
ইনডেক্সিং: আপনি গুগলে আপনার যে পোস্টটি করবেন সেটি গুগলের সার্ভারে যদি প্রেরণ করা হয় তাকে আমরা মূলত ইনডেক্সিং বলি।
রেঙ্ক করা: আপনার ওয়েবসাইটে যদি কোন পোস্ট করে থাকেন তাহলে গুগলে সার্চ করার পরে যদি ওয়েব পেজে এসে আপনার ওয়েব পেজটি সর্বপ্রথম পান তাহলে আপনি বুঝে নেবেন সেটার রেংক করেছে।
এসইও তে দক্ষতা থাকলে আপনি অনেক ভালো মানের ইনকাম করতে পারবেন। এবং দক্ষতা অর্জন করলে অনেক উপায় আপনি অনলাইনের আয় করতে পারবেন।
৫ টি উপায় এসইও করে ইনকাম করা যায়
- ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে মার্কেটপ্লেসে কাজ করার মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।
- ব্লগিং করে সহজেই ইনকাম করা যায়।
- নিজের যে কোন ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করা যায়।
- বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বা সরকারি প্রতিষ্ঠানে এসইও হিসেবে কাজ করে যায়।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়।
পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম
স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম। ইতিমধ্যে ই যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি সেগুলো পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায়। আমরা অনেক সময় পড়াশোনার খরচ যোগাড় করতে হিমশিম খাই। আমরা চাইলে পড়াশোনার পাশে আছি ইনকাম করতে পারি। পড়াশোনা পাশে ইনকাম করলে আমাদের অনেকটাই চাপ কমে যায় পরিবারের উপর থেকে। এজন্য অনেকে ই পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করে থাকছে।
বর্তমানে কিছু বিষয় সম্পর্কে আমরা ভাবতে পারি। যথা-
- বইয়ের ব্যবসা
- রেস্টুরেন্টের ব্যবসা
- মোবাইল সার্ভিসিং
- ফাস্টফুডের ব্যবসা
বইয়ের ব্যবসা: বাংলাদেশে সফল ব্যবসার মধ্যে বিশেষ করে অফলাইন সফল ব্যবসার মধ্যে একটি অন্যতম হলো বই কেনা বেচা করা। বর্তমান সময়ে বই পড়া মানুষের চাহিদা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে এজন্য বইয়ের বেচাকেনা করা অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসা। আপনি চাইলে পড়াশোনার পাশে আছি বইয়ের দোকান দিয়ে লাভবান হতে পারেন।
রেস্টুরেন্টের ব্যবসা: আমরা সাধারণত আমাদের বন্ধুদের সাথে অনেক বেশি পরিমাণে রেস্টুরেন্টে গিয়ে খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা খেয়াল করে দেখতে পাই রেস্টুরেন্টের ব্যবসা অতি লাভজনক। আমরা চাইলে স্কুল কলেজে পড়ে তার পাশাপাশি এই ব্যবসা করতে পারি।
ফাস্টফুডের ব্যবসা: বর্তমান সময়ে ফুটপাতে সন্ধ্যার সময় দেখতে পায় রাস্তায় সারি সারি ভাবে ফাস্টফুডের ব্যবসা করে থাকে। আমরা প্রতিনিয়ত ফাস্টফুড খেতে অতি পছন্দ করে থাকে। আপনি চাইলে নির্দিষ্ট একটি জায়গা নিয়ে যেখানে মানুষ অতি চলাচল করে সেখানে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
মোবাইল সার্ভিসিং: বর্তমান ডিজিটাল যুগে সবার কাছে পাই স্মার্ট ফোন রয়েছে। এগুলোই প্রতিনিয়ত কারো না কারো ফোনে সমস্যা দেখা দেয় এ ফোন গুলো যদি আমরা দোকানে সারাতে নিয়ে যায় বা নিয়ে যেতে হয়। আমরা চাইলে মোবাইল সার্ভিসিং এর ব্যাপারে একটি ভালো ধারণা নিয়ে ছোট একটি দোকান দিতে পারি।
শেষ কথা: স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম
স্টুডেন্ট অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে ভালো একটি ধারণা পেয়েছি। আমরা যারা ছাত্র রয়েছি পড়াশোনা খরচ চালাতে হিমশিম খাই। আমরা চাইলে পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারি। আপনি যদি পড়াশোনা পাশাপাশি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
আরো পড়ুন: লুডু গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে
এখানে বিভিন্ন পদ্ধতিতে পড়াশোনার পাশাপাশি ইনকাম করার বিভিন্ন বিষয় আলোচনা করেছি। অনলাইন থেকে ইনকাম সহ আরো বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনার কেমন লাগলো তা জানাতে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত জানিয়ে যাবেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url